SPORTS CONTENT

GRASS CUTTING MACHINE

BOWLING MACHINE FOR CRICKET

PITCH ROLLER

ZYM ROOM FOR PLAYERS

U -15 BOYS CRICKET TOURNAMENT 2020 BARRAKPUR


ব্যারাকপুরে অনুর্ধ 16 দলের টুর্নামেন্টে দমদমের বিপক্ষে রানাঘাট ফ্রেন্ডস ক্লাবের সৈকত বিশ্বাস 64 বলে 159 রানে অপরাজিত থেকে ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়। এবং সৌম্যার্ঘ্য মুখার্জি 35 বলে 69 রানের সুন্দর ইনিংস খেলে। 20 ওভারের খেলায় ফ্রেন্ডস ক্লাব প্রথমে ব্যাট করে 302 করে। সত্যিই অনবদ্য জুটি।

সফলতার কথা

ধর্য্যই কেবল সফলতার অন্যতম সিঁড়ি....

‘’ধর্য্যবান লোকটি যখন চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গিয়ে শুনলো তিনি চাকরি করার যোগ্যতা রাখেন না!! তার দক্ষতার অভাব রয়েছে ! কথাগুলো শুনে তিনি রাগ করেননি কিংবা ভেঙ্গেও পড়েননি; বরং প্রতিজ্ঞা করেছিলেন নিজেকে প্রমাণ করবেন, প্রমাণ দেবেন যে চাকরিদাতাদের কথাগুলো ভুল"!!

তিনি কঠুর পরিশ্রমের দ্বারা তা ঠিক ই করে দেখালেন ।নিজেই প্রতিষ্ঠা করলেন কোম্পানি ! নিজের বুদ্ধিমত্তা দিয়েই বানাতে লাগলেন নিত্য নতুন মডেলের গাড়ি যার ব্রান্ড নাম "হোন্ডা" যার প্রতিষ্ঠাতা হলেন হার না মানা "সইচিরও হোন্ডা"।

“মহিলাটির চেহারা খারাপ ছিল! তাই তিনি চাইতেন সুন্দরী হতে। তিনি চেষ্টাও করেছিলেন সুন্দর হতে কিন্তু চেহারাকে পরিবর্তন করার সাধ্য কার !! ‘খারাপ চেহারা’ নিয়েই হাজির হলেন চাকরির ইন্টার্ভিউ দিতে! ফল যা ভেবেছিলেন তাই হল, শুনতে হল- ‘আপনার যোগ্যতা নেই’!! তিনি ভেবে নিলেন এটাও সেই খারাপ চেহারার ফসল!!

তবে কিছুদিন পর তিনি পরিবর্তন করলেন নিজেকে। বদলে ফেললেন আপন হৃদয়কে!! সিদ্ধান্ত নিলেন-"খারাপ চেহারাকে সুন্দর করা নয়, বরং সুন্দর কিছু করেই এই চেহারাকে সুন্দর করে ফেলবেন যেন হাজারো মুক্তা সদৃশ চেহারার মাঝেও নিজের চেহারাটি জ্বলজ্বল করে সবার আগে। আর করলেনও তাই; উন্নত করলেন নিজের ব্যক্তিত্ব! বাড়ালেন নিজের দক্ষতা ! দিতে গেলেন ইন্টার্ভিউ আর ছোট পদের চাকরিটাকেই এক নিমিষে করে ফেললেন নিজের নামে চলা জগতের সব থেকে বড় অনুষ্ঠানের কারিগর!

জ্বী হ্যাঁ; তিনি হলেন চির পরিচিত অপরাহ উইনফ্রে যার নিজের নামে চলা অনুষ্ঠানটিই হল- "দ্য অপরাহ শো"!!!

---------হতেই পারে আপনার চেহারা খারাপ, হতেই পারে আপনাকে শুনতে হয়েছে আপনি "যোগ্য নন", হতেই পারে আপনি যা চেয়েছেন তা একবারেই হয়নি!! কিন্তু তাতে কি? সফল ব্যক্তিদের ইতিহাস দেখুন; কার নাম বলবেন যিনি একবারে সফল হয়েছিলেন? কাকে দেখাবেন যিনি বলবেন তিনি কোনও ঝামেলা ছাড়ায় সফল হয়েছেন?

ইতিহাস সর্বদা এক!! কথায় বলে-"ভালো জিনিস একটু দেরি করেই আসে"!! ঠিক তাই; আজকের দিনের গ্লানি, ব্যার্থতা সবই এক সময় ধুয়ে-মুছে যাবে, তবে তার জন্য শুধু চাই একটু ধৈর্য আর কঠোর পরিশ্রম !!!

প্রতিদিন অন্তত একবার হলেও বলুন, “আমি পারব। আমাকে পারতেই হবে”।


ধৈর্য+ পরিশ্রম+ লক্ষ্য স্থির = সফলতা

কোনকিছুই আপনি করতে পারবেন না, যদি তা করার জন্য আপনার চেষ্টা না থাকে। কোনকিছুই আপনি বানাতে পারবেন না, যদি আপনি তা গড়তে না চান। চেষ্টার আরেক নামই হলো পরিশ্রম, পরিশ্রম এবং পরিশ্রম। বিশৃঙ্খল জীবনকে বেধে ফেলুন শৃঙ্খলার শিকলে। পথটা সে যেমনই হোক লক্ষ্যে থাকুন স্থির। কী হয়েছে তার থেকেও গুরুত্বপূর্ণ আপনি কি ঘটাতে চলেছেন।

সবকিছু ঝেড়ে ফেলে নতুন করে শুরু করুন। আরও একবার বলীয়ান হোন স্বপ্ন পূরণে। আরও একবার জীবনটাকে সাজান নতুন করে। আরও একবার ভুলে যান পিছনের অতীত। নতুন করে আবার শুরু করুন। গতকালের ইতিহাস যেমনই হোক আগামী ইতিহাসটা বদলে যাবে।


জীবনের কঠিন লড়াই ও সফলতা লাভ

এই তো জীবন। ।দিনটা ছিল ২০১১ সালের ১২ই এপ্রিল।

বাইশ বছরের একটা মেয়ে লক্ষ্মৌ থেকে পদ্মাবতী এক্সপ্রেসে উঠেছিল দিল্লী যাবে বলে। রাতের ট্রেন, তাড়াহুড়োয় সে একাই চলেছে।

মনে তার চাপা আনন্দ। CISF এ চাকরিটা এবার বোধ হয় হয়েই যাবে। আর হবে নাই বা কেন? জাতীয়স্তরের ভলিবল খেলোয়াড় সে, সঙ্গে ফুটবলও খেলে মাঝেমাঝেই। স্পোর্টস কোটায় অনেকদিন আগেই তার চাকরিটা হয়ে যাওয়া উচিৎ ছিল, এখনো যে হয়নি এটাই আশ্চর্যের।

মেয়েটা যখন লক্ষ্মৌ থেকে ট্রেনে উঠল তখন রাত প্রায় বারোটা। হঠাৎ ইন্টারভিউয়ের চিঠি আসায় তাড়াহুড়োয় রিজার্ভেশন কিছুতেই পাওয়া যায়নি, মেয়েটা কোনোরকমে জেনারেল কামরায় একটু জায়গা পেয়ে চুপ করে বসেছিল। ঘুমোলে চলবে না, সঙ্গের ব্যাগে টাকাপয়সা, রেজাল্ট, খেলার সার্টিফিকেট সবই আছে।

তবু একনাগাড়ে বসে থাকলে সবারই ঝিমুনি আসে। তার ওপর রাতের ট্রেন এমনিতেই জোরে চলে। ফলে পদ্মাবতী এক্সপ্রেস যখন চেনাতি ষ্টেশন থেকে জোরে হুইসল বাজিয়ে রওনা দিল, মেয়েটা ঘুমে প্রায় ঢুলে পড়েছে পাশের দেহাতী মহিলাটির কাঁধে। সারাদিন মাঠে প্র্যাকটিস করে এমনিতে ক্লান্ত ছিল, তার ওপর জানলা দিয়ে আসা ঠাণ্ডা হাওয়া, ঘুম তো আসতে বাধ্য।

কামরার অন্য লোকেরাও ঝিমোচ্ছে। কেউ বা তখনো জেগে আছে, হাই তুলছে ঘনঘন।

মেয়েটা একটা ব্যাপার বুঝতে পারেনি, ও যেখানে বসেছিল, তার চেয়ে কয়েকহাত দূরে তিনজোড়া চোখ ওর ওপর সমানে নজর রাখছিল। একা সোমত্ত মেয়ে রাতের সাধারণ কামরায় বিরল তো বটেই, তবে তার চেয়েও বেশি যেটা ওই চোখগুলোকে আকর্ষণ করছিল, সেটা হল মেয়েটার গলায় ট্রেনের দুলুনিতে মৃদুমন্দ দুলতে থাকা খাঁটি সোনার হারটা। টি-শার্টের ফাঁক দিয়ে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে।

লোকতিনটে আরো কিছুক্ষণ অপেক্ষা করল। যখন বুঝল মেয়েটা অকাতরে ঘুমোচ্ছে, ক্লান্ত চোখদুটো একদম বোজা, নিঃশ্বাস পড়ছে একলয়ে, তখন একজন আস্তে আস্তে উঠে দাঁড়াল।

মেয়েটা বসেছিল লোয়ার বার্থের একদম কোণায়। লোকটা কিছুই হয়নি এমন ভাব করে বাথরুম যেতে যেতে একটুও না ঝুঁকে অভিজ্ঞ হাতটা রাখল মেয়েটার গলায়।

কয়েক মাইক্রোসেকেন্ড। তারপরেই টান মেরে ছিঁড়ে নিল হারটা।

পরিকল্পনাটা ছিল, লোকটা হারটা ছিনিয়ে নিয়েই বাথরুমের দিকে চলে যাবে, আর সেটা মেয়েটা বা অন্য কেউ দেখে ফেলার আগেই বাকি দুজন গিয়ে পরিস্থিতি বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করবে।

কিন্তু প্ল্যানমাফিক ব্যাপারটা এগোল না। মেয়েটার গলা থেকে হারটা ছিনিয়ে নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে মেয়েটার ঘুম ভেঙে গেল, মুহূর্তে কি হচ্ছে বুঝতে পেরে হাত দিয়ে লোকোটার কাছ থেকে হারটা টানতে শুরু করল মেয়েটা।

মুশকো লোকটা পরিস্তিহিত বেগতিক দেখে সেই অবস্থাতেই টানতে টানতে বাথরুমের দিকে চলল। বাকি দুজন লোকও এগিয়ে আসতে লাগল। মেয়েটাও ছাড়ার বান্দা নয়, এই হারটা তার সর্বস্ব, সে হ্যাচড়াতে হ্যাচড়ড়াতে লোকটার সঙ্গে যেতে লাগল, সঙ্গে মুখে চিৎকার করতে লাগল, “চোর! চোর! বচাইয়ে মুঝে!”

অদ্ভুত ব্যাপার! মেয়েটার তারস্বরে চিৎকারে যারা জেগেছিল তারা তো সচকিত হয়ে উঠলই, কামরায় যারা ঘুমোচ্ছিল, তারাও ধড়মড়িয়ে উঠল। কিন্তু তিনটে লোকের সঙ্গে একটা মেয়ে একা লড়ে যাচ্ছে দেখেও তাদের মধ্যে কোন প্রতিক্রিয়া দেখা গেল না। তারা শুধু নিজেদের চোখগুল দিয়ে উঁকিঝুঁকি মেরে দৃশ্যটা গিলতে লাগল।

একজনও এগিয়ে এল না।

ওদিকে মেয়েটা লোকতিনটের সঙ্গে ধস্তাধস্তি করতে করতে বাথরুমের আগের ফাঁকা জায়গাটায় এসে পড়েছে। ট্রেন ততক্ষণে বেরিলির কাছাকাছি এসে গেছে, হু হু করে হাওয়া ঢুকছে খোলা দরজা দিয়ে।

মেয়েটার হাতদুটো মুচড়ে ধরেছিল একটা লোক, সেই অবস্থাতেই একটা হাত ছাড়িয়ে নিয়ে সে প্রাণপণে ঘুষি চালাল লোকটার মুখে। সঙ্গে সঙ্গে দ্বিতীয় লোকটা ওর পেটে প্রচণ্ড জোরে হাত দিয়ে আঘাত করল। আঘাতের তীব্রতায় মেয়েটার নাকমুখ কুঁচকে গেলেও সে ততক্ষণে দাঁত বসিয়ে রক্তাক্ত করে দিয়েছে তৃতীয় লোকটার হাত, চামড়া ছিঁড়ে মাংস দেখা যাচ্ছে সেখানে।

মিনিটতিনেকের মধ্যেই লোকগুলো প্রমাদ গুণল। বেরিলি ষ্টেশন আর কিছুক্ষণের মধ্যেই ঢুকবে ট্রেন, এই মেয়ে তো সহজে ছাড়ার বান্দা নয়! এত কিল-চড়-ঘুসিতেও ঠাণ্ডা হচ্ছে না!

লোকতিনটে একঝলক নিজেদের মধ্যে চোখাচোখি করল, তারপর চোখ বুলিয়ে কামরার ভেতরের দিকে। সেখানে তখনো অন্তত তিরিশজোড়া চোখ এদিকে উৎসুক নয়নে চেয়ে আছে, কিন্তু কারুর কোন বক্তব্য নেই। নাহ, এদের নিয়ে চাপ নেই।

যে লোকটা হারটা প্রথম ছিঁড়তে গিয়েছিল, সে নিজের ঠোঁটটা চেটে নিল একবার, মেয়েটার দুটো হাতই পেছন দিকে চেপে ধরা আছে, তবু সে পা দিয়ে লাথি কষিয়ে যাচ্ছে।

প্রথম লোকটা ইশারা করতেই প্রায় আলোর গতিতে লোক তিনটে গিয়ে গেল দরজার দিকে, তারপর হু হু গতিতে ছুটতে থাকা ট্রেন থেকে পোড়া সিগারেটের টুকরো ফেলার মত ছুঁড়ে ফেলে দিল বাইশ বছরের জাতীয় স্তরে ভলিবল খেলা মেয়েটাকে।

মুহূর্তে একরাশ কালো শূন্যতা। অন্ধকার হয়ে গেল একটা সোনালী ভবিষ্যৎ। গুঁড়ো গুঁড়ো হয়ে গেল অনেক স্বপ্ন।

মেয়েটা ছিটকে পড়ল পাশের রেললাইনের ট্র্যাকে। আর প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই নিয়তির টানে সেই লাইনে ছুটে এল আরেকটা ট্রেন। ওর বাঁ পা’টা ট্রেন থেকে পড়ে আগেই ভেঙে গিয়েছিল, এবার তার ওপর ট্রেন ছুটে গিয়ে বড় থেকে ছোট, সবরকম হাড়গুলোকে ধুলোর মত গুঁড়ো গুঁড়ো করে দিল। তলপেটে আগে থেকেই রক্তক্ষরণ শুরু হয়েছিল, এখন প্রচণ্ড আঘাতে চিড় ধরল তলপেটের নীচের হাড়গুলোতেও। কোমরের প্রধান হাড়টাও মড়মড়িয়ে ভেঙে গেল।

অমানুষিক কষ্ট সহ্য করতে করতে মেয়েটা জ্ঞান হারাল।

কি ভাবছেন? কষ্টে মুচড়ে উঠছে মন? রাগ হচ্ছে কামরার নীরব দর্শকগুলোর প্রতি?

দাঁড়ান। গল্প এখনো শেষ হয়নি।

কাট-টু।

২০১১ থেকে এবার সোজা চলে আসুন ২০১৯ সালের ৪ঠা জানুয়ারি। হ্যাঁ হ্যাঁ, মাত্র গতকালই। গতকাল সেই মেয়েটা অ্যান্টার্কটিকার সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট ভিনসন জয় করেছে। বিশ্বের প্রথম মহিলা অ্যাম্পিউইটি হিসেবে।

হ্যাঁ, এই ভারতকন্যার নাম অরুনিমা সিনহা।

অরুণিমা ২০১৩ সালেই মাউন্ট এভারেস্ট জয় করে ফেলেছে, তার একটা পা প্রোস্থেটিক, অর্থাৎ অ্যাম্পিউট করা। আর বাকি শরীরটা অজস্র জায়গায় ভাঙা।

একটা রাতের মধ্যে সে যখন জাতীয় স্তরের খেলোয়াড় থেকে প্রতিবন্ধীতে পরিণত হয়েছিল, আশপাশের মানুষগুলর চোখে ফুটে উঠেছিল বেদনা, হতাশা।

আহা! এমন মেয়েটা শেষ হয়ে গেল!

সেই করুণা অরুণিমা নিতে পারেনি। সে কারুর করুণার পাত্রী নয়। সেই ভয়াবহ ঘটনার পর মাসকয়েক হাসপাতালে থেকে সে যখন ছাড়া পেয়েছিল, তারপর থেকেই শুরু করে দিয়েছিল বিরামহীন ট্রেনিং। মাত্র দুইবছরের মধ্যে প্রথম মহিলা অ্যাম্পিউটি হিসেবে মাউন্ট এভারেস্ট জয় করে সে চমকে দিয়েছিল সবাইকে।

সঙ্গে সে এই ত্রিশ বছর বয়সের মধ্যেই শুরু করে দিয়েছে নিজের সংস্থা অরুণিমা ফাউন্ডেশন যারা দুঃস্থ ও প্রতিবন্ধী শিশুদের খেলায় প্রেরণা জোগায়, সাহায্য করে। ২০১৫ সালে সে পেয়েছে পদ্মশ্রী, সংবর্ধিত হয়েছে দেশেবিদেশে।

গতকাল অ্যান্টার্কটিকার সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট ভিনসন জয় করার পর সে জানিয়েছে পৃথিবীর সব উঁচু শৃঙ্গগুলো সে জয় করতে চায়। চূড়ায় উঠে সে বলতে চায়, “দ্যাখো আই এম অন দ্য টপ!"

সে ছুঁড়ে ফেলে দিতে চায় হতাশা, অসম্ভব, শেষের মত শব্দগুলোকে। পাল্টে দিতে চায় সেই মানুষগুলোর ধারণাকে যারা ভেবেছিলেন ও চিরকালের মত শেষ হয়ে গেছে।

আসুন মন থেকে শুভেচ্ছা জানাই, গর্বিত হই এই ভারতীয়ের জন্য।

এই জয় সে উৎসর্গ করেছে তার সবচেয়ে শ্রদ্ধার ব্যক্তিত্ব স্বামী বিবেকানন্দকে।

বিনোদন জগতের সামান্য মুচমুচে খবরে সোশ্যাল মিডিয়ায় আমরা ঝাঁপিয়ে পড়ি, কিন্তু এই ধরণের সত্যিকারের হিরোদের আমরা কজন চিনি? কজন জানি?

অরুণিমা-র মত হিরো আরো উঠে আসুক, সমস্ত নেগেটিভিটিকে হেলায় ফুঁ দিয়ে উড়িয়ে দিয়ে জয় করুক তারা স্বপ্ন, এমনই আশা রইল।

যারা প্রতিনিয়ত জীবনসংগ্রামে, পরীক্ষায়, বা সামাজিক সমস্যায় হতাশ হয়ে পড়েন, তাঁদের মনেও কিন্তু কোন এককোণে অরুণিমা সিনহা লুকিয়ে রয়েছে।

দরকার শুধু তাকে মন থেকে বের করে আনার!

সূত্র :বর্তমান পত্রিকা